দূর্গা পুজা
পূজা প্রারম্ভ হয় পূজা চতুর্দশী তিথি অথবা মহালয়া আরম্ভে। এই দিনে দূর্গার জন্ম দিবসে তাঁকে জাগ্রত করা হয়। পূজা অবধি দূর্গার প্রতিমা বা পুঞ্জির প্রথম দিন প্রতিষ্ঠা করা হয়। এরপর চলমান পঞ্চদেবতা (দেবী দুর্গা ও তাঁর পাঁচজন মাতৃসত্ত্বরা) পুজা করা হয়। এই পুজা সময়ে সাধারণত অল্প অল্প দিনেই ভাষান্তর করে যায়। চলমান পঞ্চদেবতার জন্য বিভিন্ন ভাবে পুজা করা হয়, সেগুলি হল:
১. কলাবৌ পূজা: এখানে কলাবৌ মাধবী, দূর্গা ও তাঁর অন্যান্য সঙ্গীসহ পূজা করা হয়। পূজা এই পদ্ধতিতে একদিনের মধ্যে সম্পন্ন হয়।
২. ষোড়শী পূজা: এখানে দূর্গা পূজা চলমান ষোড়শী তিথির সময় আরম্ভ হয়। প্রথম পঞ্চদেবতা পূজা শেষ হওয়ার পর এখানে মহিষাসুর মর্দিনী পূজা করা হয়।
৩. মহাসপ্তমী পূজা: এই পদ্ধতিতে সপ্তমী তিথির দিন থেকে পূজা শুরু হয়। এখানে সপ্তমী তিথি থেকে দশমী তিথির পর্যন্ত দূর্গার পুজা চলতে থাকে।
৪. নবমী পূজা: এই পদ্ধতিতে দূর্গার পুজা নবমী তিথির দিন থেকে শুরু হয়। এই পুজা অবধি চলতে থাকে একটি পূর্ব অনুষ্ঠানের সাথে। পূজার শেষে দূর্গার প্রতিমা নবমী রাতে বিসর্জন করা হয়।
৫. দশমী পূজা: এই পদ্ধতিতে দশমী তিথির দিন দূর্গা পুজা সমাপ্ত হয়। এই দিন সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় উৎসব হিসাবে পরিচিত। এই দিনে দূর্গার প্রতিমা নদীর বা অন্য জলারোধের দিকে বিসর্জন করা হয়।
১. কলাবৌ পূজা: এখানে কলাবৌ মাধবী, দূর্গা ও তাঁর অন্যান্য সঙ্গীসহ পূজা করা হয়। পূজা এই পদ্ধতিতে একদিনের মধ্যে সম্পন্ন হয়।
২. ষোড়শী পূজা: এখানে দূর্গা পূজা চলমান ষোড়শী তিথির সময় আরম্ভ হয়। প্রথম পঞ্চদেবতা পূজা শেষ হওয়ার পর এখানে মহিষাসুর মর্দিনী পূজা করা হয়।
৩. মহাসপ্তমী পূজা: এই পদ্ধতিতে সপ্তমী তিথির দিন থেকে পূজা শুরু হয়। এখানে সপ্তমী তিথি থেকে দশমী তিথির পর্যন্ত দূর্গার পুজা চলতে থাকে।
৪. নবমী পূজা: এই পদ্ধতিতে দূর্গার পুজা নবমী তিথির দিন থেকে শুরু হয়। এই পুজা অবধি চলতে থাকে একটি পূর্ব অনুষ্ঠানের সাথে। পূজার শেষে দূর্গার প্রতিমা নবমী রাতে বিসর্জন করা হয়।
৫. দশমী পূজা: এই পদ্ধতিতে দশমী তিথির দিন দূর্গা পুজা সমাপ্ত হয়। এই দিন সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় উৎসব হিসাবে পরিচিত। এই দিনে দূর্গার প্রতিমা নদীর বা অন্য জলারোধের দিকে বিসর্জন করা হয়।